• Breaking News

    Unordered List

    Saturday, March 9, 2019

    দারিদ্র বিমোচন করলে ঋণগ্রহীতা থাকবে কেন,তাও আবার ক্ষুদ্রঋণ তার প্রতিষ্ঠানে কাজের লোক!

    বুলবুল আহম্মেদ জয়
    ডঃ ইউনূস স্যার,তার গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে দারিদ্রকে জাদুঘরে পাঠানোর যে মহান পরিকল্পনা নিয়েছেন তাতে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে,সেই ১৯৭৬ সাল থেকে তিনি তার মহতী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণব্যাংকের মাধ্যমে এদেশের আপামর জনগোষ্ঠীর দারিদ্র দূরীকরণ করে যাচ্ছেন। ওনার কঠিন সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ আজকে অর্থনৈতিকভাবে এতোটাই সমৃদ্ধ যে এখনোতার প্রতিষ্টানে নিজের খেয়ে দৈনিক ৩৭৫ টাকার বিনিময়ে সারাদিন কাজ করছি দৈনিক ভিত্তিক কাজের লোক হিসাবে, গ্রামীণ ব্যাংকের ভিতর ৩০দিন রাতে পাহারা দিলে ( এক মাস)এক হাজার টাকা দেয়,এবং একমাস ঝাড়ু দিলে ৬০০ টাকা এই যেন ( দসপন্থা)এই বিপুল অংশ গ্রামীণ ব্যাংক চতুর্থ শ্রোণীর কমর্চারীরেখেছেন তাদের পদবি দৈনিক ভিত্তিক কাজের লোক যাদের বিন্দু বিন্দু কষ্টে রাত- দিন খাটনির বিনিমেয়ে, গ্রামীণ ব্যাংকের তহবিল ফুলেফেঁপে উঠেছে, তাদের ভাগ্যের সত্যিকার অর্থে ততটা উন্নতি হয়েছেকি আমি বলছি আমি গ্রামীণ ব্যাংকে কাজ করছি, দরিদ্র থেকে আর দরিদ্রিত হয়েছি, সেখানে গরিব সদস্যরা ঋণ নিয়ে কিভাবে দ্রারিদ্র মুক্ত হবে?
    ,ইউনূস সাহেব যখন তার চিরাচরিত মিষ্টি হাসি হেসে সদম্ভে ঘোষণা করেন যে তার এক কোটি ঋণগ্রহীতা রয়েছে,তখন স্বভাবতই মনে প্রশ্ন জাগে ১৯৭৬ -২০১৮ পর্যন্ত উনি করলেনটা কি ? দারিদ্র বিমোচন করলে ঋণগ্রহীতা থাকবে কেন,তাও আবার ক্ষুদ্রঋণ তার প্রতিষ্ঠানে কাজের লোক!
    যুক্তিতর্কের খাতিরেই হোক কিংবা পরিসংখ্যানের বিচারে,ইউনূস সাহেবের ক্ষুদ্রঋণ-তত্ত্ব দিয়ে দারিদ্র বিমোচনের অলীক স্বপ্ন ধোপে টেকে না। তবে একদিক থেকে তিনি কিন্তু দারুণ সফল,মধ্যবিত্ত শিক্ষকের অবস্থান থেকে আজকে উঠে এসেছেন মহাবিত্তবানদের কাতারে,তার দেওয়া ঋণে এককোটি জনগোষ্ঠী বিত্তবান হতে না পারলেও তিনি ঠিকই নিজের আখের গুছিয়ে নিয়েছেন,দেশ দারিদ্রমুক্ত না হলেও অঢেল সম্পত্তির মালিক ঠিকই হয়েছেন ।
    প্রায়ই তিনি বিদেশ সফরে যান,বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান-প্রধানমন্ত্রী আর রাঘব বোয়ালদের সঙ্গে বন্ধুত্বস্থাপনে বড়ই পুলকিত বোধ করেন,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তো ওনার ইয়ার দোস্ত,

    No comments:

    Post a Comment

    Fashion

    Beauty

    Travel